- সংবিধানের শুরুতে প্রস্তাবনার ২য় পেরাতে বর্ণিত মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিতে হবে।
- সংবিধানের প্রথম ভাগে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলাম থাকবে এবং সকল ধর্মের মানুষের ধর্ম পালনে সম অধিকার অধিকার নিশ্চিত করবনে।
- নতুন করে গণভোটের মাধ্যমে অথবা মতামতের ভিক্তিতে জাতীয় সংগীত নির্ধারণ করতে হবে। তবে নিশ্চিত করতে হবে জাতীয় সংগীতে দেশপ্রেম জাতীয়তার প্রতিফলনের পাশাপাশি কোন শির্কি শব্দ বা বাক্য থাকবে না।
- জাতির পিতা শব্দের বদলে বাঙ্গালী জাতির স্থপতি সংবিধানে রাখা যেতে পারে।
- জাতির পিতা সহ কোন মানুষ কিংবা প্রাণীর প্রতিকৃতি/মূর্তি দেশের কোন স্থানে স্থাপন করা যাবে না । কেবল ধর্মীয় পূজার আয়োজনে যার যার ধর্ম অনুসারে প্রতিকৃতি/মূতি স্থাপনের অনুমতি থাকবে।এবং সংবিধানের প্রথম ভাগের শেষাংশের জাতির পিতার প্রতিকৃতি অংশ বাদ দিতে হবে।
- সংবিধানের প্রথম ভাগে সংবিধানের প্রাধান্য(৭) অংশে:-(১) এ সর্বময় ক্ষমতার মালিক মহান সৃষ্টিকর্তা এবং প্রজাতন্ত্রের জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষমতা জনগনের এবং সংবিধান পরিবর্তনের ক্ষমতা সংখ্যাগরিষ্ট ধর্মীয় জনগুষ্ঠীর/তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধির থাকবে।
- প্রথম ভাগে সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য অংশটুকু বাতিল করতে হবে। সংবিধানের যে কোন বিষয় সংশোধনের জন্য নির্বাচিত কমিটি/সংস্থা/ব্যক্তি কেবল সংখ্যাগরিষ্ট জনগুষ্ঠীর পালিত ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক বিষয় বাদে সব কিছু পরির্তন করতে পারবে। তবে তা জনগনের মাতামতের ভিক্তিতে হতে হবে।
- ২য় ভাগে সংবিধানের মূলনীতি অংশে ধর্মনীরপেক্ষতা শব্দ বাদে সৃষ্টিকর্তার একত্ববাদের সংযুক্ত করতে হবে। এবং সংবিধানের যে সমস্ত অংশে ধর্মনীরপেক্ষতা শব্দ রয়েছে তা বাতিল বা মুছে ফেলতে হবে।
- ২য় ভাগে সমাজতন্ত্র ও শোষনমুক্তি অংশে: সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সাথে যাকাত ভিক্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সংযোজন করতে হবে।
- ২য় ভাগে ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধিনতা অংশের (খ) রাষ্ট্রকতৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান বাতিল লেখাটা বাদ দিতে হবে। সেই সাথে সংখ্যাগরিষ্ট জনগুষ্ঠীর ধর্মকে রাজনৈতিক মযাদা দান বৈধ করতে হবে।
- ২য় ভাগে জনস্বাস্থ ও নৈতিকাতা অংশে সংযোজন করতে হবে:- মদ, জোয়া ও সকল প্রকার নেশাজাতীয় দ্রব্য উৎপাদন,আমদানী, রপ্তানী ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে। এবং পতিতালয়,যৌনবৃত্তি,মদের দোকান এবং বার বা কেসিনো স্থাপন অবৈধ ঘোষণা ও অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
- ২য় ভাগে ধর্ম ও প্রভৃত্তি কারনে ভৈষম্য অংশে নারীপুরুষের সম অধিকারের বদলে উভয়ের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করবে।
- ২য় ভাগে সংগঠনের স্বাধিনতা অংশের(৩৮) আলোকে ইসকন,ঘাদানিক,হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ সহ এমন সংবিধান বিরোধী সংগঠন বিলোপ করতে হবে।
- ২য় ভাগে পেশা ও বৃত্তির স্বাধিনতা অংশে পতিতাবৃত্তি, চুরি,ডাকাতি সহ নেশা জাতীয় দ্রব্যের ব্যবসা এবং ধর্মীয় নিষেধ আছে এমন ব্যবসা বা পেশা আইনগত ভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে।
- সংসদ সদস্য হওয়ার যোগ্যতায় : কমপক্ষে দ্বাদশ/আলীম বা সমমানের সার্টিফিকেটধারী/ স্থানীয় সরকারের যে কোন সদস্য পদের ক্ষেত্রে কমপক্ষে এস এস সি পাশ হতে হবে।
- পরপর ২ মেয়াদে প্রধানমত্রী ও রাষ্ট্রপতি হওয়া যাবে না।
আরো কোন কোন বিষয় যুক্ত করা যেতে পারে? আপনার মতামত কমেন্টে লিখুন।