বিপ্লব পরবর্তি সংবিধান সংস্কারে আমার মতামত । সম্পর্ণ আর্টিকেল পড়ুনa> Buy Book!

একজন ঘৃনিত দালালের পরিনতি!

Akter Molla
Estimated read time: 2 min

 ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের আদেশের বিরোদ্ধে মুক্তিযুদ্ধাতের নাতি-নাতনিদের পক্ষে আদালতে রিট আবেদন করা হয় যেন কোটা বাতিলের আদেশ প্রত্যাহার হয়। সেই রিটের প্রেক্ষিতে আদালত গত ৫ই জুন তাদের পক্ষে রায় দেয় অর্থাৎ কোটা প্রথা আবার বহাল করা হয়।সেই আদেশ স্থগিত চেয়ে সরকারও আবেদন করে ।এরই মধ্যে পহেলা জুলাই থেকে কোটা বাতিলে আন্দোলনে নামে শিক্ষার্থীরা।বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারেএই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা।

 

একজন দালালের পরিনতি!

এবারের আন্দোলনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে দেশের শিক্ষিত সমাজ,মিডিয়া ব্যক্তিত্ব,আলেম-ওলামা,শিক্ষাবিদ সহ সর্বস্তরের মানুষ সমর্থন প্রকাশ করে । কিন্তু নাস্তিক পাড়ায় জনপ্রিয় লেখক আলোচিত-সমালোচিত জাফর-ইকবালের আগে তাদের পক্ষে অবস্থান থাকলেও এবার তিনি ৯০ ডিগ্রী এঙ্গেলে পল্টি মারে।

 

আন্দোলন যখন চলমান ও চরম আকার ধারণ করেন  সরকারের বিভিন্ন নেতারা যখন বিভিন্ন উস্কানিমূলক মন্তব্য করছে তখন সরকারের দালালিতে লিপ্ত হয়ে জাফর ইকবালও।২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে ‘রাজাকারস্লোগানে মর্মাহত হয়ে ১৬ জুলাই তিনি লিখেন,

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার বিশ্ববিদ্যালয়, আমার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়। তবে আমার মনে হয়, আর কোনোদিন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চাইব না। ছাত্রছাত্রীদের দেখলেই মনে হবে, এরাই হয়তো সেইরাজাকার আর যে কয়দিন বেঁচে আছি, আমি কোনো রাজাকারের মুখ দেখতে চাই না। একটাই তো জীবন, সেই জীবনে আবার কেন নতুন করে রাজাকারদের দেখতে হবে?”
এই মন্তব্যকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে নিয়ে সমালোচনা তৈরি হয়

আপনার জন্য কিছু আর্টিকেল

     

    ঐদিনই বাংলাদেশের জনপ্রিয় বই বিক্রির প্রতিষ্ঠান রকমারি তাদের সাইট থেকে তার বই সরিয়ে নেন।বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বই কেনার প্ল্যাটফর্ম বুকস অব বেঙ্গলও তার বই বিক্রি না করার সীদ্ধান্ত জানা । সেই সাথে দেশের অসংখ্য বই বিক্রির প্লাটফর্ম তাকে আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। ছাড়া শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। গনিত অলিম্পিয়াড কমিটি সহ অনেক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানে তার পদ থেকে প্রত্যাহার করা হয়।

     

    আপনার জন্য কিছু আর্টিকেল

      জাফর ইকবালের বই বিক্রি করা বন্ধ করে

      জাফর ইকবাল এর আগেও অনেকবার সমালোচনার মুখোমুখি হয়। ২০২৩ সালে সরকারের নতুন শিক্ষা নীতি আওতায় বিভিন্ন শ্রেণির বইয়ে পরিবর্তন আনা হয়। জাফর ইকবাল ৭ম শ্রেণির পাঠ্যবইসহ একাধিক নতুন পাঠ্যবইয়ের সহ-লেখক এবং প্রধান সম্পাদক ছিলেন। তবে "বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ)" পাঠ্যবইটি প্রকাশের পর চৌর্যবৃত্তি যান্ত্রিক অনুবাদের অভিযোগ উঠে।এছাড়াও তার অনেক বইতে সে কপি-পেষ্ট করে,লেখা চরি করে সমালোচিত হয়েছেন।

       

      জাফর ইকবাল একজন আগা-গোড়া ইসলাম বিদ্ধেষী মানুষ।মুসলিম সমাজে তার গ্রহনযোগ্যতা নেই অনেক আগে থেকেই । এখন তার ভক্তকূলের মধ্যেও তার গ্রহনযোগ্যতা হাড়িয়েছেন। আল্লাহ এমন দালালদের থেকে আমাদের দেশকে রক্ষা করুক আমিন।

      ফেসবুক থেকে নেয়া কিছু তথ্য:









      তথ্যসূত্র:

      উইকিপিডিয়া:বিতর্ক ও সমালোচনা

      আরটিভি:শিক্ষার্থী ও বই বিক্রেতাদের তোপের মুখে জাফর ইকবাল | Zafar Iqbal 

      এটিএন নিউজ:কোটা আন্দোলনের মধ্যেই বয়কটের মুখে জাফর ইকবাল! 

      একাত্তর টিভি:তো-পের মুখে জাফর ইকবাল, শাবিপ্রবিতে আজীবন নি-ষি-দ্ধ 

      দৈনিক যুগান্তর:জাফর ইকবালের বই বিক্রি না করার ঘোষনা। 

      দৈনিক ইত্তেফাক:শাবিপ্রবিতে আজীবন নি-ষি-দ্ধ

      একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

      Cookie Consent
      We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
      Oops!
      It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
      AdBlock Detected!
      We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
      The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
      Site is Blocked
      Sorry! This site is not available in your country.
      আক্তারুজ্জামান মোল্লা আসসালামু আলাইকুম
      আমার ব্লগে স্বাগতম
      Type here...